September 21, 2024, 3:13 am

নোটিশ:
সংবাদদাতা আবশ্যক
সংবাদ শিরোনাম:
রাজশাহীর চারঘাট থানা পুলিশ কর্তৃক ৮১০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার। আন্তর্জাতিক সর্প দংশন সচেতনতা দিবস’ উপলক্ষে সেমিনার ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কাহালুতে ৩শ’ পিস টেপেন্টাডল ট্যাবলেট সহ স্বামী স্ত্রীকে গ্রেফতার। আল্লাহর এই জমিনে অচিরেই ইসলাম কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ –অধ্যক্ষ মাওঃ তায়েব আলী সোনাতলায় বালুয়া ইউনিয়ন বিএনপির দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন। উপজেলা ছাত্রদলের বিরুদ্ধে দুধকুমার নদীর তীর রক্ষা বাঁধের কাজে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। নিউ হোপ এ্যানিমেল নিউট্রিশন কোম্পানীর পক্ষ হতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারীদের জন্য গো- খাদ্য প্রেরণ। বগুড়ার শাজাহানপুরে জমি নিয়ে বিরোধে দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫। ঘোড়াঘাটে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী-সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত। কাহালুর মাঝপাড়া জাগ্রত মানবসেবা সংস্থার উদ্যোগে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচীর উদ্বোধন।

বগুড়ায় কৃষকের গায়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ।

দৈনিক আলো প্রতিদিন ডেস্ক: বগুড়ার আদমদীঘিতে কৃষকের গায়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) রাতে ভুক্তভোগী কৃষক নুর ইসলামের ছেলে আব্দুল আওয়াল দুজনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

এর আগে বুধবার (৬ মার্চ) রাতে সান্তাহার পৌর শহরের সাইলো সড়কের সজল চালকল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, উপজেলার সান্তাহার ইউপির সান্দিড়া ও পৌরসভার কলসা মৌজার যৌথ একটি ফসলি মাঠের প্রায় ৫০ বিঘা জমি আছে। একটি স্কিমের আওতায় সেচ কার্যক্রম পরিচালনাকারী আহম্মেদ আলী পানি না দেওয়ায় জমিগুলো অনাবাদি পড়ে থাকে।

সেখানে নতুন করে সেচ প্রকল্প স্থাপনের দাবি জানিয়ে উপজেলা সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে একটি লিখিত আবেদন করা হয়। তিনি সেচ দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদানও করেন। তারপর থেকে আহম্মাদ আলী তাদের (নূর ইসলামের) ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। বুধবার রাত সাড়ে ১০টায় নুর ইসলাম একটি চাতাল মিল থেকে কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে সান্তাহার পৌর শহরের সাইলো সড়কের যুগিপুকুর এলাকায় সজল চালকলের উত্তর পাশে পৌঁছলে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তার গায়ে পেট্রল ঢেলে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে তার মাথার চুল ও গায়ের পোশাক পুড়ে যায়।

স্থানীয়রা চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। ওই কৃষকের ছেলে আব্দুল আওয়াল বাদী হয়ে আহম্মেদ আলী ও তার ছেলে জুয়েল হোসেনসহ অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেন।

অভিযুক্ত জুয়েল হোসেন বলেন, ‘কৃষকদের সঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে ইউএনওর নির্দেশে তাদের জমিতে সেচ কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়েছে। আমাদের ফাঁসানোর জন্য নুর ইসলাম একটি মিথ্যা নাটক করেছেন মাত্র।’

আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার চক্রবর্তী জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তসাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © DailyAloPratidin.com