September 16, 2024, 8:20 pm

নোটিশ:
সংবাদদাতা আবশ্যক
সংবাদ শিরোনাম:
বগুড়ায় হক্বের দাওয়াত সিদ্দীক্বিয়া দরবার ও সুন্নতী জামে মসজিদের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপিত। নওগাঁয় র‍্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ বিস্ফোরক আটক। স্ত্রীর দাবী নিয়ে শিবগঞ্জের নলডুবি প্রবাস ফেরৎ যুবকের বাড়ীতে মহিলার অবস্থান। কাহালুতে বিএনপি’র উদ্যোগে প্রতিষ্ঠান প্রধান ব্যবসায়ী ও হিন্দু সম্প্রদায়ে নেতৃবৃন্দর মতবিনিময়। শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের মূখোমূখী করতে হবে মাওঃ আব্দুল হক আজাদ। ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রধান সহকারীর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ। পোশাক কারখানায় অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির উসকানিদাতা ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার। ঘোড়াঘাটে আদিবাসী শিক্ষার্থীদের মাঝে নগদ অর্থ ও বাইসাইকেল বিতরণ। কন্যা সন্তানের মা হলেন দীপিকা পাডুকোন। বগুড়ার কাহালু উপজেলা প্রধান শিক্ষক ও ব্যবসায়ীকসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ঢাবিতে শিক্ষক সেজে অভিনব কায়দায় ভর্তিচ্ছুদের মোবাইল ছিনতাই।

দৈনিক আলো প্রতিদিন ডেস্ক: শুক্রবার (০১ মার্চ) ঢাবির মোকাররম ভবনে শিক্ষক সেজে বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তিচ্ছুদের ১০টি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। তবে ছিনতাইকারীর নাম পরিচয় জানা যায়নি।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা হলেন- তোফায়েল আহমেদ তুষার, ইমরুল হাসান, আব্দুল্লা আল মুফিদ, রাফিদ রহমান মাহিন, শেখ জান্নাত, হাসিবুল হাসান।

জানা যায়, ১০টা বেজে যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা মোকাররম ভবনে প্রবেশ করে। ছিনতাইকারী তখন সাদাকালো ফরমাল ড্রেসকোড পড়ে মোকাররম ভবনের ফ্লোর ও বিভিন্ন রুমে গিয়ে শিক্ষক পরিচয় দেয়। একইসাথে পরীক্ষা সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা দিয়ে কয়েকজনের মোবাইল ফোন জমা নেন এবং পরীক্ষা শেষে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে এমন ঘটনায় উদ্বিগ্ন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ইমরুল হাসান বলেন, পরীক্ষা শুরুর আগে আমাদের রুমে ঢুকে এক ব্যক্তি শিক্ষক পরিচয় দেয়। মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষা দেওয়া যাবে না তাই মোবাইল গুলো ওনার কাছে রাখার জন্য বলেন। তিনি আমাদের কাছ থেকে নাম, মোবাইল নাম্বার নিয়ে আমাদের কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে যায়। আমরা পরীক্ষা দিয়ে রুম থেকে বের হয়ে দেখি তিনি আর নেই।

ভুক্তভোগী আরেক শিক্ষার্থী তোফায়েল আহমেদ তুষার বলেন, আমাদের রুমে এসে এক ব্যক্তি ফোন দিতে বললে আমরা ড্রেস দেখে দিয়ে দেই। পরীক্ষা শেষে তাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। পরে শুনি আমার সাথে আরও কয়েকজনের ফোন চুরি হয়েছে।

হাসিবুল হাসানে মা জানান, আমি টাঙ্গাইল থেকে আমার ছেলেকে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পাঠিয়েছি। এমন ঘটনা আমাদের অভিভাবকদের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যর্থ হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মুফিদ বলেন, ৬ তলায় ওই ব্যক্তি আমাকে ফোন দিতে বলে। আম ড্রেস দেখে দিয়ে দেই। পরীক্ষা শেষে তাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না। পরে শুনি আমার সাথে আরও কয়েকজনের ফোন চুরি হয়েছে। আমরা একটা অ্যাপ্লিকেশন দিয়েছিলাম কিন্তু তখন জমা নেওয়া হয়নি। শাহবাগ থানায় জিডি করতে গেলাম তিন ঘণ্টা থেকেও সেখানে কোনো ধরনের সহযোগিতা পাইনি।

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমান জানান, আমি বিষয়টি জানতে পেরেছি। আমরা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বের করবো কে এই কাজটা করেছে। এটা বের না করলে আমাদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © DailyAloPratidin.com