September 20, 2024, 6:54 am
নিউজ ডেস্ক: ১৯৩৮ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার চামামুশরীভূজা গ্রামের এক অতি দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন জিয়াউল হক। এক পর্যায়ে শুরু করেন দই বিক্রি।
জিয়াউল হক বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে সাংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব ফোন করে প্রথমে মনোনীত হওয়ার বিষয়টি জানান। এই পদক শুধু আমার একার নয়, চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী এ জন্য গর্বিত। এই পদক আমার সমাজসেবাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে।
তিনি ১৯৬০ সাল থেকে অদ্যাবধি মানুষের মাঝে বই,কাপড়, বাড়ি নির্মাণ সামগ্রী সহ তাঁর সমস্ত কিছু বিলিয়ে চলেছেন। তাঁর বাড়িতে প্রায় ১৫০০০ বইয়ের একটা লাইব্রেরি আছে যা সকলের জন্য খোলা। ইতোপূর্বে তাঁকে “সাদা মনের মানুষ” উপাধিও দেয়া হয়েছে।